সোমবার , ৩০ জানুয়ারি ২০২৩ | ১০ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আজকের চট্টগ্রাম
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আরো
  7. ইসলামিক
  8. কবিতা
  9. কৃষি সংবাদ
  10. ক্যাম্পাস
  11. খাদ্য ও পুষ্টি
  12. খুলনা
  13. খেলাধুলা
  14. চট্টগ্রাম
  15. চাকরি সংবাদ

ভোলায় স্ত্রী মৃত্যু খবর শুনে হাসপাতালে মরদেহ ফেলে পালাল স্বামী।

প্রতিবেদক
দৈনিক ভোরের আওয়াজ
জানুয়ারি ৩০, ২০২৩ ৬:৫৫ অপরাহ্ণ

মোহাম্মদ আরিফ: জেলা প্রতিনিধি
ভোলার চরফ্যাসনে স্ত্রী ইয়াছমিনের মৃত্যু খবর শুনে হাসপাতালে মরদেহ ফেলে পালিয়ে গেছেন স্বামী নাঈম হোসেন। রোববার (২৯ জানুয়ারি) বিকেল ৩টায় চরফ্যাসন উপজেলা ২৫০ শয্যা হাসপাতালের জরুরী বিভাগে এই ঘটনা ঘটেছে। শশীভূষণ থানা পুলিশ মরদেহ হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করে ভোলা মর্গে পাঠিয়েছে।
চরফ্যাসন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. অমিতাভ দে জানান, বিকেল ৩টায় ইয়াছমিনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে আসেন স্বামী নাঈম হোসেন। ইয়াছমিন বিষপান করেছেন বলে নাঈম জানিয়েছিলো। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে রোগীনির মৃত্যুর বিষয়টি জানানোর পর পরই স্বামী নাঈম স্ত্রীর মরদেহ ফেলে পালিয়ে যায়। ইয়াছমিনের মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট নয়।
জরুরী বিভাগের কর্মরত সাব এ্যাসিসটেন্ট কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার জাহিদ হোসেন জানান, নাঈম ভাড়ায় চালিত এ্যাম্বুলেন্সের চালক এবং নিজের এ্যাম্বুলেন্সে করে অসুস্থ স্ত্রীকে তিনি হাসপাতালে নিয়ে আসে। পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে তার ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, নাঈমের বাবা ইদ্রিস মাঝির মৃত্যুর পর মা স্কুল শিক্ষিকা নাজমা বেগম আবুল বাসার নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেন। নাজমাকে বিয়ে পর আবুল বাশার নিজেও দ্বিতীয় বিয়ে করে ওই স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকায় থাকেন। ইয়াছমিনের মৃত্যুর দিন রোববার নাজমা তার স্বামী বাশারের সাথে ঢাকায় ছিলেন নাজমা বেগম শশীভূষণ গ্রামের পৈত্রিক বাড়িতে ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমিতে ঘর করে সেখানেই বসবাস করতেন। মা নাজমার সাথে নাঈম স্ত্রী ইয়াছমিনকে নিয়ে ওই একই ঘরে থাকতেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নিত্য কলহ ছিল। তবে রোববার দুপুরে বিষপান বা মৃত্যুর কারণ নিয়ে পাড়া প্রতিবেশীরা কিছু বুঝতে পারছে না। ঘটনার পর থেকে কেউ আর ঘরে নেই।
শশীভূষণ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সমেদ আলী জানান, ইয়াছমিনের বাবার বাড়ি ঢাকার গাজীপুর জেলার কালিগঞ্জ থানার বাশাইল গ্রামে। শশীভূষণ থানার রসুলপুর ইউনিয়নের শশীভূষণ গ্রামের মৃত ইদ্রিস মাঝি এবং স্কুল শিক্ষিকা নাজমা বেগমের ছেলে নাঈমের দ্বিতীয় স্ত্রী ইয়াছমিন। নাঈম সৌদি আরব প্রবাসী ছিলেন। ইয়াছমিনও সৌদিতে প্রবাসী ছিলেন। প্রবাসে থাকা কালে ইয়াছমিন এবং নাঈমের সাথে প্রেম-প্রণয় ঘটে। তিন বছর আগে সৌদি ছেড়ে নাঈম-ইয়াছমিন দেশে ফিরে বিয়ে করেন। তাদের এক বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
ইয়াছমিনের ভাই কাতার প্রবাসী আল আমীন এবং বোন রহিমা বেগম দাবী করেন, বোনের সংসারে কলহ লেগেই ছিল। নিত্য কলহের জের ধরে নাঈম তাকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করেছেন বলে তারা দাবি করেছেন।
শশীভূষণ থানার অফিসার ইন-চার্জ মিজানুর রহমান পাটওয়ারী জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানোর প্রস্ততি চলছে।’

সর্বশেষ - নিজস্ব প্রতিবেদক

আপনার জন্য নির্বাচিত

লটারিতে এক শিক্ষার্থীর ১৫৬ আবেদন!

মহেশখালীতে বজ্রপাতে প্রাণ গেলো কিশোরের

সুদ প্রথা থেকে বাঁচতে কর্জে হাসানা ফাউন্ডেশনের উদ্বোধন

ধর্ষণ বন্ধে নিজ বাড়ি থেকেই সন্তানদের শেখাতে হবে : সোহেল তাজ

সখিপুরে যুব সমাজ আয়োজিত আলোচনা সভায় নৌকায় ভোট চাইলেন স্থানীয় এমপি ভিপি জোয়াহের।

স্বাস্থ্য বিষয়ক ৬টি টিপস

সাতক্ষীরায় কোভিড-১৯ এ ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ

মাদারীপুরের স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন সাজা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় মূল হোতা সহ ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত চারজনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৭

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আ’লীগের সদস্য আইটি বিশেষজ্ঞ মাহবুব রহমান রুহেলের আমন্ত্রণে মিরসরাই সমিতি সংযুক্ত আরব