বগুড়ার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি লটারিতে এক ছাত্রীর নাম এসেছে তিনটি পৃথক জায়গায়। এর ফলে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে অভিভাবক মহলে। তবে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ বলছে, অভিভাবকের কূটকৌশলের কারণে এবং সফটওয়্যারের দুর্বলতায় এমনটি হয়ে থাকতে পারে।
এর আগে সোমবার একযোগে দেশের সব সরকারি বিদ্যালয়ে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তি লটারির ফলাফল প্রকাশিত হয়। বিকেল ৫ টার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয় অনলাইনে ও স্কুলের নোটিশ বোর্ডে।
ফলাফলে বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শরমিলা আক্তার নামে এক ছাত্রীর নাম পৃথক তিনটি স্থানে এসেছে। সে মেধা তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও ষষ্ঠ স্থান পেয়েছে।
শরমিলার নাম ও ছবির সঙ্গে তিনটি জন্মনিবন্ধন নম্বর: ২০১৪১০১২১৭৭১০৯৭৮৭, ২০১৩১০১৮৪৫৩১০৫৩৬৪ ও ২০১৪১০১২০৭৭১০৯৭৮৭ ব্যবহার করা হয়েছে। পাশাপাশি তার আবেদনের সময় করা ইউজার আইডিতে ভিন্নতা রয়েছে। মেধা তালিকার প্রথম নম্বরে ‘GVQFIEOIBV, ২য় নম্বরে ‘ GVQZTEBDED’ ও ষষ্ঠ নম্বরে ‘GVYEHBLBCP’ ইউজার আইডি ব্যবহার করেছে আবেদনকারী৷ তবে শরমিলার পিতার নাম শফিকুল ইসলাম, মাতার নাম নাছিমা আকতার ও মুঠোফোন নম্বর ০১৭১২৯৫৩১৮৮ ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়াও ক্লাস ও শিফট দিবা শাখা হুবহু মিলে রয়েছে।